শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন
২০২৫ সালের ১৮ অক্টোবর বিকালে বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় আগুন লেগেছে। মূল বন্দর ও কার্গো স্টোরেজ অঞ্চলেই ধোঁয়া ও শিখার বিস্তার ঘটেছে। আগুনে বিমানবন্দর অপারেশন এক সময়ে পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়েছে। খবর অনুযায়ী, ভয়াবহতা এমন ছিল যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে প্রায় ৩০–৩৭টি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনীসহ সমন্বিত বাহিনী উপস্থিত ছিল।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে “২৫ জন আনসার সদস্য আহত” হয়েছে যখন তারা আগুন নিবারণে কাজ করছিল। আগুন যেখান থেকে শুরু হয়েছে তা কার্গো ভিলেজ (গেট ৮ বা গেট ৯ এলাকায়) — যেখানে মূলত আমদানি করা পণ্যের স্টোরেজ, কুরিয়ার সার্ভিস, রাসায়নিক ধারণকারী গুদামজাতকরণ ছিল। এই স্টোরেজ এলাকাটি ছিল একান্ত ভাঙা কাঠামোগত নয় এমন, আগুনের দ্রুত বিস্তারের সম্ভাবনা ছিল।
সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি ও তার প্রভাব
যদিও এখনো নিষ্কর্ষমূলক অনুমান ছাড়া সুনির্দিষ্ট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না, নিম্নলিখিত দিক থেকে বিশ্লেষণ করা যায়:
ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি
আগুন শুরু হয়েছে স্টোরেজ গুদাম এলাকায় — যেখানে রপ্তানি/আমদানি পণ্য, কুরিয়ার সামগ্রী, রাসায়নিক দ্রব্যাদি রাখা ছিল। এই কারণে গুদামের কাঠামো, দড়ি–প্রাচীর, স্টোর র্যাক, মেঝে ও বৈদ্যুতিক সিস্টেম — সবই প্রভাবিত হয়েছে বলেই ধারণা করা যায়।
কার্গো ভিলেজ অংশটি মূল টার্মিনাল ভবনের থেকে আলাদা হলেও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এবং লজিস্টিক চেইনকে সরাসরি প্রভাবিত করে। বিমানের পার্কিং, ল্যান্ডিং/টেকঅফ র্যাডিয়াস কিংবা কার্গো লিফটিং এলাকা — এসব অস্তরিত অংশগুলোতে আগুন বা ধোঁয়ার কারণে রিহ্যাবিলিটেশন অথবা ক্ষতিকর সম্ভাবনা রয়েছে।
আগুন ও ধোঁয়ার কারণে সাংবিধানিক বায়ু চলাচল, উদ্ধার পথ, বৈদ্যুতিকভাবে সংযুক্ত যন্ত্রপাতি (ফায়ার অ্যালার্ম, সিসিটিভি, বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম) স্বাভাবিকভাবে ব্যাহত হতে পারে। এতে ভবিষ্যতে বিমানে পরিচালনা, কার্গো হ্যান্ডলিং, নিরাপত্তা মনিটরিং—এই সব ক্ষেত্রে রিকভারি প্রয়োজন হবে।
কার্গো ও পণ্যের আর্থিক ক্ষতি
রিপোর্টে বলা হয়েছে, “আমদানি করা পণ্য, বিশেষ করে কাপড়, কুরিয়ার সার্ভিস সামগ্রী এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি” ছিল স্টোরেজ এলাকায়। এসব পণ্য আগুনে বা ধোঁয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে বা অব্যবহারযোগ্য হয়ে পড়েছে।
কার্গো ভিলেজে উপস্থিত কুরিয়ার সার্ভিসের সামগ্রী (যেমন দ্রুত পরিবহিত প্যাকেট, আন্তর্জাতিক পার্সেল) হলে ক্ষতি হয় দ্রুত বিতরণের কারণে। একসঙ্গে অনেক প্রতিষ্ঠান, বিমুদ্রা এবং রিটার্ন শিপমেন্ট বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
বিমুদ্রা হ্রাস, বিমূর্ত চেইন রুদ্ধ হওয়া — এর কারণে বিমানবন্দর ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশ (কার্গো ফরওয়ার্ডার, এজেন্ট, লজিস্টিক কোম্পানি) শিল্পসামগ্রী হ্রাস অথবা ক্ষতির মুখে পড়বে। কার্গো বিমূলে বহাল রাখা হলে বিমনের খরচ বাড়তে পারে, ভাড়া হারে প্রভাব পড়তে পারে।
এক উৎস বলছে, “প্রতিটি কার্গো চালান বিমা করা হয়, তবে এখনই ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি”।
বিমানবন্দরের অপারেশন ও রুটিনে প্রভাব
আগুনের কারণে সমস্ত উড্ডয়ন ও অবতরণ কার্যকরভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে বিপর্যস্ত হয়েছে রুটিন ফ্লাইটের সময়সূচি, যাত্রী ও মালবাহী উভয় রুটেই।
কিছু বিমান অন্য বিমানবন্দরে ডাইভার্ট হয়েছে। যেমনঃ (চট্টগ্রাম) বা (সিলেট) নেয়া হয়েছে। তাই বিমান সংস্থা, যাত্রী ও কার্গো হ্যান্ডলিং কোম্পানিগুলো বড় ধরনের অপচয়, সময় হ্রাস বা অতিরিক্ত খরচের মুখে পড়বে।
বিমানের নির্ধারিত রুটিনে অংশ, বিমানবন্দরের র্যাডার ও ট্যাক্সি ওয়ে ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে, যা ভবিষ্যতে সাধারণ চালু হলে রিকার্ভারি সময় বেশি লাগাতে পারে।
নিরাপত্তা ও মান নিয়ন্ত্রণের খরচ
আগুনের পরে দহনের পর অবশিষ্ট ধ্বংসাবশেষ, ধোঁয়ার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক/ব্যাকআপ শক্তি ব্যবস্থা, ভেন্টিলেশন সিস্টেম পুনরায় চালু করার জন্য বড় খরচ হবে।
বিমানবন্দর নিরাপত্তা স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী (ফায়ার সেফটি, স্পিল কনট্রোল, স্টোরেজ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট) পুনর্মূল্যায়ন ও পুনরায় সিস্টেম ইনস্পেকশন অপরিহার্য। এই প্রশাসনিক ও প্রযুক্তিগত খরচও বড় হবে।
আগুনের ঘটনায় বিমানের যাত্রী নিরাপত্তা, কার্গো সুরক্ষা ও বিমুদ্রার বিষয়েও সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে হবে — যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করবে দ্রুত প্রতিবেদন, রিভিউ ও রিকমেন্ডেশন তৈরি করতে।
ক্ষতির পরিমাণ কম করার উপায় ও ভবিষ্যৎ প্রস্তুতি
আগুনের পর দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে ক্ষতির পরিমাণ কমানো সম্ভব। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
দ্রুত উদ্ধার ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
আগুন লাগার চারপাশেই দ্রুত ফায়ার সার্ভিস ও সংশ্লিষ্ট বাহিনী পৌঁছেছে বলে রিপোর্ট করেছে। এই ধরণের দ্রুত প্রতিক্রিয়া মূল কাঠামোগত ক্ষতি ও বিস্তার রোধে গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে এ ধরনের আগুনের জন্য আগাম প্রতিরোধমূলক অনুশীলন ও মাল্টি-এজেন্সি মিটিং করা জরুরি।স্টোরেজ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ও জ্বালানি/রাসায়নিক নিয়ন্ত্রণ
আগুন শুরু হয়েছে যেখানে রাসায়নিক ও কাপড়জাত পণ্য সংরক্ষিত ছিল। ভবিষ্যতে স্টোরেজ এলাকা নির্বাচন, উপযুক্ত ভেন্টিলেশন, গুদাম তৈরির মান, আগুন নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমকে আরো শক্তিশালী করতে হবে। যেমন: অগ্নি বিভাজক দেয়াল, অ্যালার্ম সিস্টেম, স্বয়ংক্রিয় স্প্রিংকলার ইত্যাদি।বিমূলে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান ও কার্গো ইনভেন্টরি আপডেট
কার্গো সার্ভিস সংস্থা, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, স্টোরেজ অপারেটরদের মধ্যে দ্রুত এবং সুনির্দিষ্ট তথ্য শেয়ারিং ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে আগুনের মুহূর্তে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। কার্গো তালিকা, বিমূলে বিমা তথ্য, ক্ষতিগ্রস্ত সামগ্রীর রেকর্ড — এগুলো আগাম প্রস্তুত থাকলে দ্রুত দাবি ও রিকোভারি সম্ভব।সুরক্ষা ও রিকভারি বাজেট ও বিমা কভারেজ
আগুনের কারণে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকায় বিমানবন্দর ও কার্গো অপারেটরদের বিমা কভারেজ পর্যালোচনা করা জরুরি। আগুন চালিত ক্ষতিতে কার-বীমা, স্টোরেজ বিমা এবং বিমানবন্দরের নিজস্ব রিকভারি বাজেট থাকতে হবে।রখেপ্রযুক্ত বিশ্লেষণ ও রিপোর্টিং
আগুনের কারণ নির্ধারণ, ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে গবেষণা ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করা প্রয়োজন। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও ফায়ার সার্ভিসকে যুক্ত করে বিশ্লেষণ রিপোর্ট তৈরি করা উচিত।সংক্ষেপে পরবর্তী ধাপ ও সচেতনতা
এই আগুন ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যায় যে, একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দরে কার্গো স্টোরেজ এলাকা যতই নিরাপদ মনে হোক না কেন ঝুঁকি সব সময় থাকে — বিশেষ করে রাসায়নিক, কাপড়, কুরিয়ার সামগ্রী সংরক্ষণের ক্ষেত্রে। ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনার মূল চাবিকাঠি হলো সময়মতো প্রতিক্রিয়া, উন্নত স্টোরেজ ও ফায়ার সেফটি সিস্টেম, সুনির্দিষ্ট ইনভেন্টরি ও বিমা কভারেজ, এবং পরবর্তী পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এখনো ক্ষতির চূড়ান্ত পরিমাণ প্রকাশ পায়নি। তবে যেহেতু বিমানবন্দর অপারেশন পুরোপুরি বন্ধ হয়েছিল এবং কার্গো স্টোরেজ অংশে ব্যাপক ধোঁয়া, আগুন ও রাসায়নিক সম্ভাবনা ছিল — তাই এটির অর্থনৈতিক ও অপারেটিং প্রভাব উচ্চ হবে বলে ধারণা করা যায়।
আপনি যদি চান, তবে আমি আগুনের কারণ অনুসন্ধান, দুর্ঘটনার তুলনা-মূলক ইতিহাস বা বিমানবন্দরে ফায়ার সেফটি উন্নয়নের আন্তর্জাতিক মান নিয়েও বিশ্লেষণ করতে পারি। আপনি কি চান সেটা?
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগুন: ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও প্রভাব
২০২৫ সালের ১৮ অক্টোবর বিকেলে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। হঠাৎ করে দেখা দেওয়া আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং পুরো কার্গো এলাকাজুড়ে ধোঁয়া ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের ৩০টিরও বেশি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘটনার বিবরণ
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বিমানবন্দরের গেট ৮ ও গেট ৯ সংলগ্ন কার্গো ভিলেজ অংশে, যেখানে মূলত আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য সংরক্ষণ করা হয়। আগুনের মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সাময়িকভাবে সমস্ত উড্ডয়ন ও অবতরণ কার্যক্রম বন্ধ রাখে। পরে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলে আংশিক কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হয়।
অগ্নিকাণ্ডে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি
যদিও এখনো ক্ষয়ক্ষতির আনুষ্ঠানিক পরিমাণ প্রকাশ করা হয়নি, তবে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে যে ক্ষতির পরিমাণ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে।
- ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি: স্টোরেজ গুদাম, কার্গো র্যাক, বৈদ্যুতিক সংযোগ ও সিসিটিভি সিস্টেমের ক্ষতি হয়েছে।
- পণ্যের ক্ষতি: কাপড়, ইলেকট্রনিক পণ্য, রাসায়নিক দ্রব্য ও কুরিয়ার সামগ্রী আগুনে পুড়ে গেছে বা নষ্ট হয়েছে।
- অপারেশনাল ক্ষতি: আগুনের কারণে ফ্লাইট দেরি, বাতিল ও রিরাউট করা হয়েছে; এতে যাত্রী ও এয়ারলাইন উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আহত ও উদ্ধার কার্যক্রম
অগ্নি নির্বাপণে কাজ করার সময় ২৫ জন আনসার সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর সদস্যরা যৌথভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন। দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে মূল টার্মিনাল ভবন ও রানওয়ে এলাকা অক্ষত থাকে।
অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রভাব
বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগ বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের অন্যতম কেন্দ্র। এই দুর্ঘটনার ফলে:
- কার্গো হ্যান্ডলিং বন্ধ থাকায় আন্তর্জাতিক পণ্য পরিবহনে বিলম্ব হয়েছে।
- রপ্তানিকারক ও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।
- বিমা দাবী নিষ্পত্তি ও পুনঃমূল্যায়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
ক্ষতি কমানোর পদক্ষেপ
ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত পদক্ষেপে আগুনের বিস্তার রোধ করা সম্ভব হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে নিম্নলিখিত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন:
- স্টোরেজ এলাকায় উন্নত অগ্নি-নিরোধক ব্যবস্থা ও অ্যালার্ম সিস্টেম স্থাপন।
- রাসায়নিক দ্রব্য ও দাহ্য পদার্থ আলাদা করে সংরক্ষণের বিধান।
- নিয়মিত অগ্নি মহড়া ও ফায়ার সেফটি অডিট পরিচালনা।
- কার্গো ইনভেন্টরি ও বিমা কভারেজ ডিজিটালাইজেশন।
ভবিষ্যৎ প্রস্তুতি ও পুনরুদ্ধার
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তারা আগুনের উৎস, ক্ষতির ধরন ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নির্ধারণ করবে। কার্গো ভিলেজ পুনর্গঠন ও নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বিমানবন্দর দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উপসংহার
এই অগ্নিকাণ্ড বাংলাদেশের বিমান নিরাপত্তা ব্যবস্থায় একটি বড় সতর্কবার্তা হিসেবে দেখা দিতে পারে। আধুনিক যন্ত্রপাতি, প্রশিক্ষণ ও দায়িত্বশীল তদারকির মাধ্যমে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ যাই হোক, আগুনের এই ঘটনা দেশের বিমান পরিবহন ব্যবস্থার নিরাপত্তা কাঠামোকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করেছে।
© কপিরাইট মুক্ত প্রবন্ধ | উৎস: গণমাধ্যম প্রতিবেদন ও যাচাইকৃত তথ্য (অক্টোবর ২০২৫)
0 মন্তব্যসমূহ